বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে পরিচালিত যৌথ মনিটরিং অভিযানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য উৎপাদনের অভিযোগে দুই বেকারিকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় নিউ স্টার বেকারি এবং বৈকালি দই ও মিষ্টির মালিকানাধীন বেকারি কারখানায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে বেকারিগুলোতে অত্যন্ত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য প্রস্তুত করতে দেখা যায়। প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় অননুমোদিত রাসায়নিক রং ব্যবহার, বিপুল পরিমাণ ব্যবহারের অনুপযোগী পোড়া তেল মজুদ এবং কীটপতঙ্গ দমনে ব্যবহৃত বিষ ছিটানো একই মেঝেতে খাদ্য সংরক্ষণ ও মোড়কজাত করার প্রমাণ পাওয়া যায়।
এছাড়া ‘নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩’ অনুযায়ী নিষিদ্ধ কালি যুক্ত পত্রিকার কাগজ ব্যবহার করে জন্মদিনের কেক তৈরি করার অভিযোগও পাওয়া যায়।
এ অপরাধে নিউ স্টার বেকারিকে ২০ হাজার এবং বৈকালি দই ও মিষ্টির মালিকানাধীন বেকারিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে তা আদায় করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নিরাপদ খাদ্য অফিসার মো. রাসেল এবং ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিদর্শক মো. মেহেদি হাসান। উপস্থিত ছিলেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহ সহকারী মো. শরীফুল ইসলাম, ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. আব্দুল কাদের এবং ক্যাব বগুড়ার সাধারণ সম্পাদক ফজিলাতুন্নেছা ফৌজিয়া। সার্বিক নিরাপত্তায় ছিলেন জেলা পুলিশের একটি চৌকস টিম।
অভিযানের সময় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারি সকল আইন মেনে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় নিউ স্টার বেকারি এবং বৈকালি দই ও মিষ্টির মালিকানাধীন বেকারি কারখানায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযানকালে বেকারিগুলোতে অত্যন্ত নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্য প্রস্তুত করতে দেখা যায়। প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় অননুমোদিত রাসায়নিক রং ব্যবহার, বিপুল পরিমাণ ব্যবহারের অনুপযোগী পোড়া তেল মজুদ এবং কীটপতঙ্গ দমনে ব্যবহৃত বিষ ছিটানো একই মেঝেতে খাদ্য সংরক্ষণ ও মোড়কজাত করার প্রমাণ পাওয়া যায়।
এছাড়া ‘নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩’ অনুযায়ী নিষিদ্ধ কালি যুক্ত পত্রিকার কাগজ ব্যবহার করে জন্মদিনের কেক তৈরি করার অভিযোগও পাওয়া যায়।
এ অপরাধে নিউ স্টার বেকারিকে ২০ হাজার এবং বৈকালি দই ও মিষ্টির মালিকানাধীন বেকারিকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করে তা আদায় করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নিরাপদ খাদ্য অফিসার মো. রাসেল এবং ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিদর্শক মো. মেহেদি হাসান। উপস্থিত ছিলেন নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নমুনা সংগ্রহ সহকারী মো. শরীফুল ইসলাম, ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. আব্দুল কাদের এবং ক্যাব বগুড়ার সাধারণ সম্পাদক ফজিলাতুন্নেছা ফৌজিয়া। সার্বিক নিরাপত্তায় ছিলেন জেলা পুলিশের একটি চৌকস টিম।
অভিযানের সময় প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারি সকল আইন মেনে নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন নিশ্চিত করতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
প্রতিনিধি :